আলফাডাঙ্গায় চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় মেরে যুবকের হাত পা ভেঙে দিলেন সন্ত্রাসীরা
প্রকাশের সময় : মে ৪, ২০২৫, ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন /
১২

আলফাডাঙ্গায় চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় মেরে যুবকের হাত পা ভেঙে দিলেন সন্ত্রাসীরা।
সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার ফরিদপুর :জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার বিল পুঠিয়া গ্রামের কামাল হোসেনকে(৩৫) চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় মেরে হাত-পা বুকের পাঁজের হাড় ভেঙে দিল স্থানীয় সন্ত্রাসীরা। প্রত্যক্ষদর্শী ও থানায় অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায় যে, বিল পুঠিয়া গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে কামাল হোসেন প্রবাসে ছিলেন।প্রায় বছরখানেক আগে তিনি বিদেশ থেকে বাড়ি ফিরে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের মাটির রাস্তার ঠিকাদারের কাজ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় স্থানীয় জয়দেবপুর বাজার জামে মসজিদে যাওয়ার একটি কাঁচা রাস্তার ঠিকাদারির কাজ পান যার প্রাকল্পিক৷ মুল্য ২ লক্ষ টাকা। শুরুর সাথে সাথেই স্থানীয় একাধিক মামলার র্যাবের তালিকাভুক্ত ক্রসফায়ারে আসামি জাকির ফকির তার কাছে সরাসরি ২০ হাজার টাকা চাঁদাবাদি করে, এ সময় তিনি তাকে চালাতে অস্বীকার করলে জাকির ফকির কামালকে কে দেখে নেয়ার হুমকি দেয়। আলফাডাঙ্গায় চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় মেরে যুবকের হাত পা ভেঙে দিলেন সন্ত্রাসীরা।
সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার ফরিদপুর :জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার বিল পুঠিয়া গ্রামের কামাল হোসেনকে(৩৫) চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় মেরে হাত-পা বুকের পাঁজের হাড় ভেঙে দিল স্থানীয় সন্ত্রাসীরা। প্রত্যক্ষদর্শী ও থানায় অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায় যে, বিল পুঠিয়া গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে কামাল হোসেন প্রবাসে ছিলেন।প্রায় বছরখানেক আগে তিনি বিদেশ থেকে বাড়ি ফিরে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের মাটির রাস্তার ঠিকাদারের কাজ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় স্থানীয় জয়দেবপুর বাজার জামে মসজিদে যাওয়ার একটি কাঁচা রাস্তার ঠিকাদারির কাজ পান যার প্রাকল্পিক৷ মুল্য ২ লক্ষ টাকা। শুরুর সাথে সাথেই স্থানীয় একাধিক মামলার র্যাবের তালিকাভুক্ত ক্রসফায়ারে আসামি জাকির ফকির তার কাছে সরাসরি ২০ হাজার টাকা চাঁদাবাদি করে, এ সময় তিনি তাকে চালাতে অস্বীকার করলে জাকির ফকির কামালকে কে দেখে নেয়ার হুমকি দেয়।গত ত্রিশে মে বাদী কামাল হোসেন গর্ভবতী স্ত্রীকে নিয়ে ডাক্তার দেখানোর উদ্দেশ্যে আলফাডাঙ্গা যাওয়ার পথে বানিগাতি রতন এর বাড়ির সামনে পৌঁছালে, সন্ত্রাসের জাকির সহ আর আমার একতারা ১৪ জন কামালের গতি রোধ করে কোন কিছু বুঝে ওঠার আগে তারা কামালকে এলোপাথারি ভাবে হাতে থাকা লোহার পাইপ, রামদা, কাঠের বাঠাম দিয়ে এলো পাথারিপিটাতে থাকে এ সময় তার চিৎকারে ১৮ লোক জলে কি আসলে জাকির ফকির তাকে দিয়ে চলে যায়। স্থানীয় জনগণ জাকির ফকিরকে মুমূর্ষ্য অবস্থায় উদ্ধার করে আলফাডাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করে। রিপোর্ট দেখা যায় যাকে ফকিরের ডান হাত ও পা ও বুকের পাঁজরের হাড় ভেঙে গেছে।এ ব্যাপারে থানা একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। আলফাডাঙ্গা থানার ওসির সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি বলেন, অভিযোগ পেয়েছি তদন্তের ভিত্তিতে নিয়মিত মামলা রুজু করা হবে। জাকির ফকিরের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।
মোঃআছাদুজ্জামান মিয়া
ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি
ফোন নাম্বার ০১৩১৫২১৯৭১২
তারিখ,৩/৫/২০২৫ইং
আপনার মতামত লিখুন :